লিভার মানবদেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ এবং একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির লিভারের ওজন ৩ পাউন্ড। দেহের এই লিভার অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ কাজের সাথে জড়িত। যেমন- হজম শক্তি, মেটবলিজম, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি,
পেয়ারা একটি অতিপরিচিত ও সহজপ্রাপ্য ফল। এর পাঁচটি উপকারী দিক যা আপনাকে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে। ১. হালকা সবুজ রঙের পেয়ারা মানবদেহের অভ্যন্তরেই চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে শরীর বাড়তি
কিডনি একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগ। এটি ধীরে ধীরে শরীরে বাসা বাঁধতে থাকে। নিচের বিষয়সমূহ মেনে চললে কিডনি রোগ থেকে বাঁচা সম্ভব। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখাঃ কিডনিজনিত রোগে রক্তচাপের প্রভাব রয়েছে। কিডনি ঠিক
পেটের সমস্যা খুবই অস্বস্তিকর ব্যাপার। খাবার খাওয়ার পর হজম ঠিকমতো না হলেই মন-মেজাজ খারাপ হয়। পেটব্যথা, পেট ফাঁপা, ঢেকুর ওঠা, পায়ুপথে বাতাস নির্গম, ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা হতে পারে।
অনেকেরই সাইনোসাইটিসের সমস্যা আছে।এতে সারাক্ষণ নাক-মাথা ভার ভার লাগা, মাথায় কপালে অস্বস্তি-সহ নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় । স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ার কারণে এ সমস্যা আরও বাড়ে। এ ছাড়া ঘরের স্যাঁতস্যাঁতে
এমনি এক আশ্চর্য গাছের নাম পাথরকুচি। যার গুণাবলী শুনলে আপনিও আশ্চর্য হয়ে যাবেন। পাথরকুচি পাতা যে কতভাবে আমাদের শরীরের উপকার করে থাকে তার ইয়ত্তা নেই। কিডনির পাথর অপসারণে পাথরকুচি পাতা
পেটের ভেতরের ক্ষত থেকেই আলসারের সৃষ্টি হয়। দীর্ঘদিনের অনিয়ম, কখনও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে আলসার হতে পারে। চিকিৎসকের পরামর্শে নিয়মিত ওষুধ সেবনের পাশাপাশি আয়ুর্বেদ উপায়েও পাকস্থলীর আলসার প্রতিরোধ করা যায়। এ
বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে চুলের পক্বতা একটি প্রাকৃতিক বিষয়। কিন্তু যখন এ সমস্যা ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সীদের মধ্যে দেখা দেয়, তখন আমরা তাকে অকালপক্ব চুল বা প্রি-মেচিউর গ্র্যায়িং এফ
ডাবের পানি শরীরের জন্য খুবই উপকারি। ডাবের পানিতে সোডিয়াম, কোলেস্টেরল, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি থাকায় পেট সমস্যায় ডাবের পানি খাওয়া ও ত্বকে লাগানোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। তবে আপনি জানেন কী?
অধিকাংশ মানুষই হাড়ের যত্ন নিয়ে খুব একটা চিন্তা করেন না। অতিরিক্ত লবণ, কোমল পানীয়, চা বা কফি খাওয়ার কারণে অনেক সময় হাড়ের ক্ষতি হয়। এছাড়া আরও অনেক কারণে হাড়ের ক্ষতি