1

সৌদির তেলক্ষেত্রে হামলায় ১৮টি ড্রোন ও ৭টি ক্ষেপণাস্ত্র

সৌদির দুটি তেলক্ষেত্রে ১৮টি ড্রোন ও ৭টি ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালানো হয় বলে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। আঠারোটি ড্রোন আর সাতটি ক্রুজ মিসাইল একটি জায়গা থেকেই ছোঁড়া হয়েছিল কিন্তু এগুলো ইয়েমেন থেকে ছোড়া হয়নি বলেই দাবি তাদের।

দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, ড্রোন ও ক্রুজ মিসাইলের ধ্বংসাবশেষ প্রমাণ করে এই হামলায় ইরান জড়িত ছিল। খবর বিবিসি বাংলার

ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত হুতি বিদ্রোহীরা অবশ্য আগেই এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। তবে শনিবারের ওই হামলার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইরান।

একই সঙ্গে দেশটি যে কোনো হামলার স্বীকার হলে পাল্টা জবাব দেয়া হবে বলে সতর্ক করে দিয়েছে।

এর আগে যুক্তরাষ্ট্রও দাবি করেছিল, ওই হামলার পেছনে ইরানই ছিল।

বুধবার সৌদি আরবে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও একে ‘অ্যাক্ট অব ওয়ার’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন এ ঘটনার জবাব দেয়ার জন্য ‘অনেক বিকল্প’ ছিল যুক্তরাষ্ট্রের হাতে।

ইরানের দিক থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া আসেনি। বার্তা সংস্থা ইরনা জানিয়েছে, ইরানের একটি কূটনৈতিক নোট দেয়া হয়েছে যেখানে বলা হয়েছে, ইরানের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেয়া হলে তা দ্রুতই ইরানের জবাবে পাবে।