1

সারাদেশে যে ২০০ নেতাকে আওয়ামী লীগ ছাড়তে হতে পারে

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলের সিদ্ধান্ত অমান্যকারী দুই শতাধিক নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তালিকা প্রণয়নের প্রক্রিয়া শুরু করেছে আওয়ামী লীগ। ২০ জুলাইয়ের পর ধাপে ধাপে এসব বিদ্রোহী প্রার্থী বরাবর সাময়িক বহিষ্কারাদেশের চিঠি প্রেরণ করবে দলটি।

একই সঙ্গে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না- তা জানতে চেয়ে পাঠানো হচ্ছে ‘শোকজ’ নোটিশ। এছাড়া সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের শতাধিক নেতা উপজেলা নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন।

তাদেরও শাস্তির আওতায় আনতে সংগঠনগুলোর কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশ দেয়া হবে। তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতেই মূলত এই কঠোর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে ক্ষমতাসীনরা। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী সূত্রে জানা গেছে এসব তথ্য।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের শনিবার বলেন, ২০ জুলাই আমাদের সম্পাদকমণ্ডলীর সভা আছে।

সেই সভায় অভিযুক্ত নেতাদের সাময়িক বহিষ্কার ও শোকজ নোটিশ দেয়ার দিনক্ষণ নির্ধারিত হবে। সহযোগী সংগঠনের যেসব নেতা বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেছেন তাদের দায় সংশ্লিষ্ট সংগঠনের। এসব বিদ্রোহীর শাস্তির বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সংগঠন নিজস্ব গঠনতন্ত্র মোতাবেক ব্যবস্থা নেবে।

শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন- গণভবনে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় বিদ্রোহী প্রার্থীদের সাময়িক বহিষ্কার ও শোকজের সিদ্ধান্ত হয়।

বৈঠকে নৌকার প্রার্থীর বিপক্ষে যেসব মন্ত্রী-এমপি ও প্রভাবশালী নেতা কাজ করেছেন, তাদের কারণ দর্শানোর চিঠি পাঠানোরও সিদ্ধান্ত হয়। শোকজের জবাব যথার্থ না হলে প্রাথমিক সদস্যপদসহ দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার হতে পারেন অভিযুক্তরা।

আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা যায়, ইতিমধ্যে কয়েকটি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা অভিযুক্তদের খসড়া তালিকা প্রস্তুত করেছেন। শুক্রবার দলের যৌথসভায় এই তালিকা দলীয় সভাপতির কাছে জমাও দিয়েছেন তারা। বাকি বিভাগগুলো আগামী ২০ জুলাইয়ের মধ্যে তালিকা চূড়ান্ত করে জমা দেবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, চলতি বছরের মার্চ ও জুনে পাঁচ ধাপে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৮ বিভাগে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা দুই শতাধিক। এদের মধ্যে খুলনায় ৪১, রাজশাহীতে ২০, সিলেটে ৩২, রংপুরে ২৬, বরিশালে ১৭, ময়মনসিংহে ২০, ঢাকায় ৪৫-এর অধিক এবং চট্টগ্রামে ১৭-এর অধিক ছিল।

এছাড়া ৮ বিভাগে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, ছাত্রলীগসহ অন্যান্য সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের শতাধিক নেতা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকার বিপক্ষে নির্বাচন করেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজশাহী জেলার ৯টি উপজেলার মধ্যে ৪টিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন। তারা হলেন- গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বদিউজ্জামান, দুর্গাপুর উপজেলা পরিষদে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুল মজিদ সরদার, চারঘাট উপজেলা পরিষদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি টিপু সুলতান।

এছাড়া যেসব উপজেলায় বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন, তাদের নাম নিচে দেয়া হল: নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন বাবলু, গুরুদাসপুরে জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সরকার এমদাদুল হক মোহাম্মদ আলী।

নওগাঁ জেলার রানীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন হেলাল, বদলগাছী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ সামসুল আলম খান, পোরশা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যক্ষ শাহ মঞ্জুর মোরশেদ চৌধুরী, সাপাহার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান হোসেন মন্ডল।

চাঁপাইনবাবঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলা নির্বাচনে পার্বতীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আফসার আলী খান। পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান মিন্টু। চাটমোহর উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুল হামিদ মাস্টার, চাটমোহর পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মির্জা আবু হায়াত মো. কামাল জুয়েল। ফরিদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান সদস্য গোলাম হোসেন গোলাপ।

সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান। বেলকুচি উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক নুরুল ইসলাম সাজেদুল এবং পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম। বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক।

খুলনার পাইকগাছায় জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শেখ মনিরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সচিব মোড়ল রশিদুজ্জামান, তেরোখাদা উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের উপপ্রচার সম্পাদক গাজী শহিদুল ইসলাম, দিঘলিয়া উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক শেখ মারুফুল ইসলাম ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মল্লিক মহিউদ্দিন, দাকোপ উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মনসুর আলী খান, রূপসায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শেখ আকবর আলী।

যশোরের চৌগাছায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এসএম হাবিবুর রহমান, বাঘারপাড়ায় জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য নাজমুল ইসলাম কাজল, মনিরামপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি আমজাদ হোসেন লাভলু, ঝিকরগাছায় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, কেশবপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী রফিকুল ইসলাম।

মাগুরার শালিখায় উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন, শ্রীপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মাহমুদুল গনি শাহিন। বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোতাহার হোসেন মোল্লা, মোরেলগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মিজানুর রহমান বাবুল।

নড়াইল জেলার কালিয়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এসএম হারুনার রশীদ, লোহাগড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিকদার আবদুল হান্নান রুনু, সাধারণ সম্পাদক ফায়জুর আমীর লিটু। ঝিনাইদহ সদরে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য জেএম রশিদুল আলম, শৈলকুপায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. মোশাররফ হোসেন ওরফে সোনা সিকদার, হরিণাকুণ্ডু উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের উপদফতর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর হোসাইন।

চুয়াডাঙ্গা সদরে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, আলমডাঙ্গায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আইয়ুব হোসেন, দামুড়হুদায় দর্শনা পৌর আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক আলী মনসুর বাবু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আবদুল কুদ্দুস, জীবননগরে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মোর্তুজা, সহসভাপতি নজরুল মল্লিক।

কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালীতে উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য জয়নাল আবেদীন। সাতক্ষীরা সদরে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এসএম শওকত হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোরশেদ, তালা উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এমএম ফজলুল হক, কলারোয়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম লাল্টু, কালীগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাঈদ মেহেদি, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মেহেদি হাসান সুমন, আশাশুনিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম পিন্টু, দেবহাটা উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তফা শ্যামনগরে উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য জিএম ওসমান গনি।

মেহেরপুর জেলার গাংনীতে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোখলেসুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক নুরজাহান বেগম, আওয়ামী লীগের সদস্য জাহাঙ্গীর আলম।

সিলেট সদর উপজেলায় আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট নূরে আলম সিরাজী, কানাইঘাটে জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তাক আহমদ পলাশ। কোম্পানীগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা আবদুল বাছির, সাধারণ সম্পাদক আফতাব আলী কালা মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াকুব আলী, ইসলামপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম আহমদ, আওয়ামী লীগ নেতা শামসুল হক, হাফিজ মাসুম।

গোয়াইনঘাটে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা গোলাপ মিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমদ। জৈন্তাপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কামাল আহমদ, বিয়ানীবাজারে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জাকির হোসেন। দক্ষিণ সুরমায় জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ময়নুল ইসলাম। ফেঞ্চুগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল ইসলাম।

সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলায় আওয়ামী লীগ নেতা অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল, দিরাই উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মঞ্জুর আলম চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আলতাব উদ্দিন। শাল্লা উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট অবনী মোহন দাস, ধর্মপাশা উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফখরুল ইসলাম চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমেদ বিলকিস, জামালগঞ্জে জেলা আ’লীগের সহসভাপতি রেজাউল করিম শামীম।

মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সোয়েব আহমদ, জুড়ীতে হল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা এমএ মোঈদ ফারুক, কুলাউড়া উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ একেএম সফি আহমদ সলমান।

হবিগঞ্জ সদরে পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মো. মোতাচ্ছিরুল ইসলাম, লাখাই উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহফুজুল আলম মাহফুজ ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য রফিক আহমেদ, চুনারুঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের, বাহুবলে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি আবদুল কাদির চৌধুরী, আজমিরীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা মো. আলাউদ্দিন, বানিয়াচং উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন খান, মাধবপুরে প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা এহতেশামুল বার চৌধুরী লিপু, শায়েস্তাগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আলী আহমদ খান।

বরগুনার আমতলী উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শামসুদ্দিন সজু ও গোলাম সরোয়ার ফোরকান।পটুয়াখালী সদরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম মৃধা, দুমকিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহজাহান সিকদার, মির্জাগঞ্জে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য খান মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক, দশমিনায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এমএ বশার ডাবলু, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাখাওয়াত শওকত হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক হাজী আবু বক্কর সিদ্দিক।

ঝালকাঠি সদরে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সৈয়দ রাজ্জাক আলী সেলিম এবং সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান। রাজাপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি মিলন মাহমুদ বাচ্চু, কাঁঠালিয়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক গোলাম কিবরিয়া সিকদার, বরিশালের হিজলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বেলায়েত হোসেন ঢালী, বাবুগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তাক আহম্মেদ রিপন।

পিরোজপুর সদরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমান, নাজিরপুরে আওয়ামী লীগের সমর্থক অ্যাডভোকেট দিপ্তীশ হালদার। ভোলার তজুমদ্দিনে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মোশারফ হোসেন।

দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নিজামুল হাসান শিশির, বিরামপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম রাজ, খানসামায় জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আবু হাতেম, চিরিরবন্দরে জেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক তারিকুল ইসলাম তারিক, কাহারোলে সাবেক এমপি আবদুল মালেক সরকার, বীরগঞ্জে জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা আখতারুল ইসলাম চৌধুরী বাবুল, ফুলবাড়ীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি সুদর্শন পালিত।

পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়ায় জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোছা. ফরিদা আখতার হীরা, আটোয়ারীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. আনিসুর রহমান, দেবীগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক চিশতী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য পরিমল দে সরকার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হারুন-উর রশিদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোখলেছুর রহমান শাহ।

গাইবান্ধা সদরে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শাহ সারোয়ার কবীর, সুন্দরগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য খয়বর হোসেন, সাদুল্যাপুরে জেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক মতিয়ার রহমান, গোবিন্দগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মুকিতুর রহমান রাফি ফেরদৌস আলম রাজু।

কুড়িগ্রাম জেলার রাজারহাটে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক সম্পাদক সোহরাওয়ার্দী বাপ্পি, ফুলবাড়ীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ গোলাম রব্বানী, রাজিবপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন।

লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বদিউজ্জামান ভেলু, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সরওয়ার হায়াত খান। ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সফিকুল ইসলাম, পীরগঞ্জ উপজেলায় দৌলতপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি রাজেন্দ্র নাথ রায়।

রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক মেজবাহুর রহমান প্রধান। নীলফামারীর ডোমারে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুর রাজ্জাক বসুনিয়া।
চট্টগ্রাম জেলার ফটিকছড়িতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো. আবু তৈয়ব, লোহাগাড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য জিয়াউল হক চৌধুরী বাবুল, বাঁশখালী উপজেলায় দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি ও শ্রমবিষয়ক সম্পাদক মো. খোরশেদ আলম, বোয়ালখালীতে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মোহাম্মদ আবদুল কাদের ও উপজেলা আওয়ামী লীগের এডহক কমিটির সহসভাপতি শ্রমিক নেতা এসএম নুরুল ইসলাম।

কক্সবাজার সদর উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য নুরুল আবছার, টেকনাফে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জাফর আলম, রামুতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোহেল সরওয়ার কাজল, মহেশখালীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শরীফ বাদশা, চকরিয়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সহসভাপতি ফজলুল করিম সাঈদী।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা লায়ন ফিরোজুর রহমান ওলিও, নাসিরনগরে উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এটিএম মনিরুজ্জামান সরকার, সরাইলে আওয়ামী লীগের উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রফিক উদ্দিন ঠাকুর, আওয়ামী লীগ নেতা মোখলেছুর রহমান, আশুগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আনিসুর রহমান, নবীনগরে আওয়ামী লীগ নেতা মো. নাসির উদ্দিন।

কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদীতে আওয়ামী লীগ নেতা লায়ন মো. আলী আকবর, আলতাফ উদ্দীন ও ডা. মোহাম্মদ মুশতাকুর রহমান, তাড়াইলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির ভূঞা, ভৈরব উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল মনসুর, ইটনা উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. খলিলুর রহমান, বাজিতপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মো. মোবারক হোসেন মাস্টার।

রাজবাড়ীর সদরে জেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা এসএম নওয়াব আলী, পাংশায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি একেএম শফিকুল মোর্শেদ আরুজ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফরিদ হাসান ওদুদ, বালিয়াকান্দিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এহসানুল হাকিম সাধন।

শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ীতে আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোকছেদুর রহমান লেবু ও নালিতাবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য গোলাম ফারুক, নকলা উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ্ মো. বোরহান উদ্দিন, শ্রীবরদী উপজেলা নির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য এডিএম শহিদুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুল মতিন।

টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনছার আলী, টাঙ্গাইল সদরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট খোরশেদ আলম, দেলদুয়ারে জেলা আওয়ামী লীগের উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মারুফ, বাসাইল উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী অলিদ ইসলাম।

ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সাবেক সহসম্পাদক সাহাদাত হোসেন ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী হেদায়েত উল্লাহ সাকলাইন, সদরপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী শফিকুর রহমান, সদরপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কাজী শফিকুর রহমান, নগরকান্দায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সাবেক সহসম্পাদক কাজী শাহজামান বাবুল, সালথা উপজেলার গট্টি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ মাতুব্বর, চরভদ্রাসনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার আলী মোল্লা।

গাজীপুর জেলার শ্রীপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট শামসুল আলম প্রধান, কালিয়াকৈরে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. কামাল উদ্দিন সিকদার, কাপাসিয়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রুহুল আমীন।

ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাটে উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা কবিরুল ইসলাম বেগ। ধোবাউড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাড. হাবিবুর রহমান। ফুলপুরে পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউল করিম রাসেল। গৌরীপুর উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক আলী আহাম্মদ খান পাঠান সেলভী। ঈশ্বরগঞ্জে জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য বদরুল আলম প্রদীপ, ভালুকায় জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ইঞ্জিনিয়ার মহিউদ্দিন।

জামালপুরের ইসলামপুরে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জিয়াউল হক ও দেওয়ানগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক সোলাইমান হোসেন। শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এডিএম শহিদুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুল মতিন, আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল হামিদ সোহাগ।

নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টায় জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মাইনুল হক কাসেম, দুর্গাপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাইদুল হোসেন আকুঞ্জি, কামাল পাশা, কলমাকান্দায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফজলুল হক ফজলু, মদনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ইফতেখার আলম খান চৌধুরী।