1

মুকসুদপুরে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

গোপালগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মুকসুদপুর জোনাল অফিস প্রতিমাসে গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অনিয়মে গ্রাহকরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। মিটার হিসাবে বিদ্যুৎ বিলের কাগজের কোন মিল নেই। অনিয়মের কারনে এলাকায় বিদ্যুৎ বিল দিতে গিয়ে গ্রাহকদেও রোষানলে পড়ছেন তারা।
খান্দারপাড় ইউনিয়নের শিমুলতলা বাজারে মিটার রিডার আলাউদ্দিন গ্রাহকের বিলের কাগজ দিতে গেলে বিলের মধ্যে অনিয়ম ধরা পড়লে এলাকার শত শত জনতা তাকে আটকে রাখে। পরে মুকসুদপুর জোনাল অফিসের কর্মকর্তারা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে উদ্ধার করেন।
গ্রাহকরা জানান মিটার রিডার আলাউদ্দিন মিটার হতে ইউনিটের হিসাব নেযার সময় গ্রাহককে জানান ৫০ ইউনিট পুড়েছে অথচ বিলের কাগজে ৫৫ ইউনিট লেখা হয়েছে। গ্রাহকরা তাকে আটকে রেখে ৫ ইউনিট বেশী হওয়ার বিষয়টি তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এটা অফিস থেকে করা হয়েছে। এ ভাবে প্রায় প্রাহকের বিলের কাগজে অনিয়ম দেখা গেছে।
এছাড়া মুকসুদপুর উপজেলার ঈদগাহ সুপার মার্কেটের দক্ষিন প্লাজায় পৌর কাউন্সিলার আলী আহম্মেদ মোল্যার ভাড়া অফিসে একটি ফ্যান ও ২টি বাল্ব জ্বালিয়ে জুলাই মাসে বিল এসেছে ২১ হাজার ৮৩৫ টাকা। অথচ প্রতি মাসে বিল হয় ২০০ থেকে ৩০০ টাকা। পরে অফিসে নিয়ে গেলে পল্লী বিদ্যুত কর্তৃপক্ষ তা সংশোধনী করে ২০৫ টাকা করে দেয়।
মুকসুদপুর জোনাল অফিসের ডিজিএম মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, অফিসের বাইরে আছি পওে কথা বলবো।